আসছে ‘ই-মাটি’
হাইড্রোপনিক্স নামে পরিচিত এ পদ্ধতির মাধ্যমে কম শক্তির বৈদ্যুতিক উৎসের সঙ্গে ই-মাটিকে যুক্ত করে মাটির চিরায়ত রূপ বদলে ফেলেছেন গবেষকরা। গবেষণাগারে তৈরি এই ই-মাটিতে পরীক্ষামূলকভাবে বার্লি চারা রোপণ করার পর প্রায় ৫০ শতাংশ চারাই বড় হয়েছে।গবেষকদের দাবি, মাটির মাধ্যমে বৈদ্যুতিকভাবে উদ্দীপ্ত করা হয় বলে চারার বৃদ্ধি ভালো। ই-মাটি নিয়ে এরই মধ্যে প্রসিডিংস অব দ্য ন্যাশনাল একাডেমি অব সায়েন্সেস জার্নালে একটি গবেষণাপত্র প্রকাশিত হয়েছে।
লিংকোপিং ইউনিভার্সিটির জৈব ইলেকট্রনিকস ল্যাবরেটরির বিজ্ঞানী এলেনি স্ট্যাভরিনিডো বলেন, এ ধরনের চাষাবাদে হাইড্রোপনিক স্তর হিসেবে ধানের তুষ, বালু, বেলে পাথরসহ নানা কিছু ব্যবহার করা হয়। মাটির বিকল্প হিসেবে এসব স্তরে গাছের শিকড় বিকশিত হয়। ই-সয়েল পদ্ধতিতে বৈদ্যুতিক পরিবাহীর মাধ্যমে হাইড্রোপনিক্স চাষাবাদের বিশেষ সুযোগ তৈরি হয়েছে।
সূত্রঃ দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন।